House: 43 (4th & 6th floor), Road: 05, Sector: 13 Uttara, Dhaka

Cucumber

ফসলের নাম: শসা (হাইব্রিড)
জাতের নাম: রূপাই
জাতের ধরন: মাঝারি দেখতে দেশী শসার মত
বপনের সময়: জানুয়ারীফেব্রুয়ারি এবং সেপ্টেম্বরনভেম্বর
বীজ হার (একর): ৩০০৩৫০ গ্রাম
ফসল সংগ্রহ: বপনের ৪০৪৫ দিন পর থেকে
ফলন (একর): ৩৫৪০ মে: টন
রঙ: গাঢ় সবুজ
গড় ওজন: ২৫০২৬০ গ্রাম
সহনশীলতা: মোজাইক, পাতা কুঁকড়ানো, পাউডারি মিলডিউ, ডাউনি মিলডিউ রোগ

অন্যান্য বৈশিষ্ট্যসমূহ: দেখতে দেশী শসার মতো, খেতে সুবই সুস্বাদু। গাছ বড় ঝোপালো হয়, এই কারণে অন্য জাতের তুলনায় এই জাতের এক গাছ থেকে আরেক গাছের দূরত্ব বেশী রাখতে হয় কারণ প্রচুর ফল ধরবে যা বাজারে প্রচলিত অন্য যেকোন জাতের তুলনায় প্রায় দ্বিগুন। গাছের দুরত্ব বেশী রাখতে হয় বলে বীজের সংখ্যা কম লাগে। ফসল তোলার সময় থেকে প্রতিদিনি ফল তোলা যায়, এবং যতবেশী ফল তোলা হবে তত বেশী ফল ধরবে। রং খুব সুন্দর, ভিতরে বিঁচির সাইজ ছোট এবং মাথার দিকে শসা তিতা হয় না। গাছের জীবন কাল অনেক বেশী, ফলে অনেকদিন ধরে ফল পাওয়া যায়। রোগ ভাইরাস সহনশীলতা অন্য জাতের তুলনায় অনেক বেশী।

ফসলের নাম: শসা (হাইব্রিড)
জাতের নাম: সোনাই
জাতের ধরন: মাঝারি ও দেখতে দেশী শসার মত
বপনের সময়: জানুয়ারী – ফেব্রুয়ারি এবং সেপ্টেম্বর – নভেম্বর
বীজহার (একর): ৩০০ – ৩৫০ গ্রাম
ফসল সংগ্রহ: বপনের ৪০ – ৪৫ দিন পর থেকে
ফলন (একর): ১৮ – ২০ মে: টন
রঙ: গাঢ় সবুজ
গড় ওজন: ২৫০ – ২৬০ গ্রাম
সহনশীলতা: মোজাইক, পাতা কুঁকড়ানো, পাউডারি মিলডিউ, ডাউনি মিলডিউ রোগ
অন্যান্য বৈশিষ্ট্যসমূহ: দেখতে দেশী শসার মতো, খেতে সুবই সুস্বাদু। শসা সাদাটে হয় না, সবসময় সবুজই থাকে। ফলে শসা কচি দেখায়। গাছে ধরা প্রায় প্রতিটি ফলের আকৃতি একইরকম। ফলন বাজারে প্রচলিত অন্যান্য প্রতিযোগি জাতের চাইতে বেশী। রোগ ও ভাইরাস সহনশীলতা অন্য জাতের তুলনায় অনেক বেশী।

ফসলের নাম: শসা (হাইব্রিড)
জাতের নাম: মুকুট
জাতের ধরন: মাঝারি দেখতে দেশী শসার মত
বপনের সময়: তীব্র শীত অতি বৃষ্টি ছাড়া সারাবছর চাষ করা যায়
বীজ হার (একর): ৩০০৩৫০ গ্রাম
ফসল সংগ্রহ: বপনের ৩৩৩৫ দিন পর
ফলন (একর): ২০২৫ মে: টন
রঙ: গাঢ় সবুজ
গড় ওজন: ২৩০২৫০ গ্রাম
সহনশীলতা: মোজাইক, পাতা কুঁকড়ানো, পাউডারি মিলডিউ, ডাউনি মিলডিউ রোগ

অন্যান্য বৈশিষ্ট্যসমূহ: শসা খুব টাইট এবং শসার ভেতর বীজ ছোট যার কারণে শসা খেতে ভালো লাগে। গাছে ধরা সকল ফল একই আকৃতির হয়।