
ফসলের নাম: মরিচ (হাইব্রিড)
জাতের নাম: সনেট
গাছের ধরন: ঝোপালো গাছ এবং অধিক শাখা–প্রশাখা বিশিষ্ট
বপনের সময়: সারা বছর চাষযোগ্য তবে জুন–নভেম্বর উপযুক্ত সময় এবং বেশি ফলন পাওয়া যায়
বীজ হার (একর/বিঘা/শতক): ১০০ – ১২০ গ্রাম/৩৫ – ৪০ গ্রাম/১ গ্রাম
ফসল সংগ্রহ: রোপনের ৪৫ – ৫০ পর প্রথম ফসল তোলা যায়
ফলন (একর/বিঘা/শতক): ১৩ – ১৫ মে: টন/৪.৫ – ৫ মে: টন/১৩০ – ১৫০ কেজি
ফলের আকার: ৭ – ৮ সে: মি:
রঙ: আকর্ষণীয় গাঢ় সবুজ রঙ
সহনশীলতা: গাছ ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়াল উইল্ট সহ অন্যান্য রোগ এবং অধিক তাপমাত্রা ও বৃষ্টি সহনশীল।
অন্যান্য বৈশিষ্ট্যসমূহ: মরিচ খুব ঝাল। প্রতিটি শাখায় এবং গিঁটে গিঁটে প্রচুর ফল ধরে। মরিচ সোজা আকৃতির এবং ত্বক পুরু ও মসৃণ। লাগাতার ফল দিতে থাকে যা ১০-১১ মাস পর্যন্ত চলমান থাকে। সেই পর্যন্ত ফলের আকৃতি ও রঙ একই থাকে। রিংকেল কম। স্ট্রেস সহনশীল এই জাতটির প্রতিটি গাছে গড়ে ৭ – ৮ কেজি পর্যন্ত মরিচ ধরে।

ফসলের নাম: মরিচ (হাইব্রিড)
জাতের নাম: হিরো
গাছের ধরন: মাঝারি লম্বাকৃতির ঝোপালো গাছ এবং অধিক শাখা-প্রশাখা বিশিষ্ট
বপনের সময়: সারা বছর চাষযোগ্য তবে জুন-নভেম্বর উপযুক্ত সময় এবং বেশি ফলন পাওয়া যায়
বীজ হার (একর/বিঘা/শতক): ১০০ – ১২০ গ্রাম/৩৫ – ৪০ গ্রাম/১ গ্রাম
ফসল সংগ্রহ: রোপনের ৪৫ – ৫০ দিন পর প্রথম ফসল তোলা যায়
ফলন (একর/বিঘা/শতক): ১২ – ১৩ মে: টন/৪ – ৪.৫ মে: টন/১২০ – ১৩০ কেজি
ফলের আকার: ৯ – ১০ সে: মি:
রঙ: আকর্ষণীয় গাঢ় সবুজ রঙ
সহনশীলতা: গাছ ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়াল উইল্ট সহ অন্যান্য রোগ এবং তাপমাত্রা ও বৃষ্টি সহনশীল
অন্যান্য বৈশিষ্ট্যসমূহ: মরিচ খুব ঝাল। প্রতিটি শাখায় এবং গিঁটে গিঁটে প্রচুর ফল ধরে। মরিচ সোজা আকৃতির এবং ত্বক পুরু ও মসৃণ। লাগাতার ফল দিতে থাকে যা ১০-১১ মাস পর্যন্ত চলমান থাকে। সেই পর্যন্ত ফলের আকৃতি ও রঙ একই থাকে। রিংকেল কম। স্ট্রেস সহনশীল এই জাতটির প্রতিটি গাছে গড়ে ৮ – ৯ কেজি পর্যন্ত মরিচ ধরে।

ফসলের নাম: মরিচ (হাইব্রিড)
জাতের নাম: ডিজি ১৭১৭
গাছের ধরন: মাঝারি লম্বাকৃতির ঝোপালো গাছ এবং অধিক শাখা-প্রশাখা বিশিষ্ট
বপনের সময়: সারা বছর চাষযোগ্য তবে জুন-নভেম্বর উপযুক্ত সময় এবং বেশি ফলন পাওয়া যায়
বীজ হার (একর/বিঘা/শতক): ১০০ – ১২০ গ্রাম/৩৫ – ৪০ গ্রাম/১ গ্রাম
ফসল সংগ্রহ: রোপনের ৪৫ – ৫০ দিন পর প্রথম ফসল তোলা যায়
ফলন (একর/বিঘা/শতক): ১২ – ১৩ মে: টন/৪ – ৪.৫ মে: টন/১২০ – ১৩০ কেজি
ফলের আকার: ৯ – ১০ সে: মি:
রঙ: আকর্ষণীয় গাঢ় সবুজ রঙ
সহনশীলতা: গাছ ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়াল উইল্ট সহ অন্যান্য রোগ এবং তাপমাত্রা ও বৃষ্টি সহনশীল
অন্যান্য বৈশিষ্ট্যসমূহ: মরিচ খুব ঝাল। প্রতিটি শাখায় এবং গিঁটে গিঁটে প্রচুর ফল ধরে। মরিচ সোজা আকৃতির এবং ত্বক পুরু ও মসৃণ। লাগাতার ফল দিতে থাকে যা ১০-১১ মাস পর্যন্ত চলমান থাকে। সেই পর্যন্ত ফলের আকৃতি ও রঙ একই থাকে। রিংকেল কম। স্ট্রেস সহনশীল এই জাতটির প্রতিটি গাছে গড়ে ৮ – ৯ কেজি পর্যন্ত মরিচ ধরে।

ফসলের নাম: মরিচ (হাইব্রিড)
জাতের নাম: রেসি
গাছের ধরন: ঝোপাকৃতির গাছ
বপনের সময়: সারা বছর চাষযোগ্য তবে জুন-নভেম্বর উপযুক্ত সময় এবং বেশি ফলন পাওয়া যায়
বীজ হার (একর/বিঘা/শতক): ১৪০ – ১৬০ গ্রাম/৫০ – ৫৫ গ্রাম/১.৫ গ্রাম
ফসল সংগ্রহ: রোপনের ৪৫ – ৫০ পর
ফলন (একর/বিঘা/শতক): ১৬ – ১৮ মে: টন/৫.৫ – ৬ মে: টন/১৬০ – ১৮০ কেজি
ফলের আকার: ৬ – ৭ সে: মি:
রঙ: গাঢ় সবুজ
সহনশীলতা: ভাইরাস এবং ঝিমিয়ে পড়া রোগ (ব্যাকটেরিয়াল উইল্ট) সহ অন্যান্য রোগ সহনশীল। পাশাপাশি, অধিক তাপমাত্রা ও বৃষ্টিতেও ভালো ফলন দেয়।
অন্যান্য বৈশিষ্ট্যসমূহ: মরিচ অত্যন্ত ঝাল। গাছের প্রতিটি শাখায় এবং গিঁটে গিঁটে প্রচুর ফল ধরে। মরিচ সোজা আকৃতির এবং ত্বক পুরু, মসৃণ ও চকচকে। প্রতিটি গাছে গড়ে ৬.৫ – ৭.৫ কেজি পর্যন্ত মরিচ ধরে।

ফসলের নাম: মরিচ (হাইব্রিড)
জাতের নাম: জয়িতা
গাছের ধরন: মাঝারি আকৃতির ঝোপালো গাছ
বপনের সময়: সারা বছর চাষযোগ্য তবে জুন-নভেম্বর উপযুক্ত সময় এবং বেশি ফলন পাওয়া যায়
বীজ হার (একর/বিঘা/শতক): ১৫০ – ১৮০ গ্রাম/৫০ – ৬০ গ্রাম/২ গ্রাম
ফসল সংগ্রহ: রোপনের ৪৫-৫০ পর
ফলন (একর/বিঘা/শতক):১৫ – ১৬ মে: টন/৫ – ৫.৫ মে: টন/১৫০ – ১৬০ কেজি
ফলের আকার: ৮ – ৯ সে: মি:
রঙ: আকর্ষণীয় উজ্জ্বল সবুজ রঙ
সহনশীলতা: ভাইরাস এবং ঝিমিয়ে পড়া রোগ (ব্যাকটেরিয়াল উইল্ট) সহ অন্যান্য রোগ সহনশীল। পাশাপাশি, অধিক তাপমাত্রা ও বৃষ্টিতেও ভালো ফলন দেয়।
অন্যান্য বৈশিষ্ট্যসমূহ: মরিচ খুব ঝাল। গাছের প্রতিটি শাখায় এবং গিঁটে গিঁটে প্রচুর ফল ধরে। মরিচ সোজা আকৃতির এবং ত্বক পুরু ও মসৃণ। প্রতিটি গাছে গড়ে ৭ – ৮ কেজি পর্যন্ত মরিচ ধরে।

ফসলের নাম: মরিচ (হাইব্রিড)
জাতের নাম: প্লানটেন DG ১৭০১
গাছের ধরন: মাঝারি লম্বাকৃতির ঝোপালো গাছ এবং অধিক শাখা-প্রশাখা বিশিষ্ট
বপনের সময়: সারা বছর চাষযোগ্য তবে জুন-নভেম্বর উপযুক্ত সময় এবং বেশি ফলন পাওয়া যায়
বীজ হার (একর): ১৫০-২০০ গ্রাম
ফসল সংগ্রহ: রোপনের ৪৫-৫০ দিন পর প্রথম ফসল তোলা যায়
ফলন (একর): ১২-১৩ মে: টন
ফলের আকার: ৭-৮ সে: মি:
রঙ: আকর্ষণীয় গাঢ় সবুজ রঙ
সহনশীলতা: গাছ ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়াল উইল্ট সহ অন্যান্য রোগ এবং তাপমাত্রা ও বৃষ্টি সহনশীল
অন্যান্য বৈশিষ্ট্যসমূহ: মরিচ খুব ঝাল। কাঁচা অবস্থায় আকর্ষণীয় গাঢ় সবুজ এবং পাকার পরে গাঢ় লাল রঙ ধারন করে। প্রতিটি শাখায় এবং গিঁটে গিঁটে প্রচুর ফল ধরে। মরিচ সোজা আকৃতির এবং ত্বক পুরু ও মসৃণ। গাছ দীর্ঘদিন ফল দেয় এবং শেষ পর্যন্ত ফলের আকৃতি ও রঙ একই থাকে, ফলে অন্যান্য জাতের তুলনায় বাজারে অধিক মূল্য পাওয়া যায়।

ফসলের নাম: মরিচ (হাইব্রিড)
জাতের নাম: প্লানটেন LG ১৭০১
গাছের ধরন: মাঝারি লম্বাকৃতির ঝোপালো গাছ এবং অধিক শাখা–প্রশাখা বিশিষ্ট
বপনের সময়: সারা বছর চাষযোগ্য তবে জুন–নভেম্বর উপযুক্ত সময় এবং বেশি ফলন পাওয়া যায়
বীজ হার (একর): ১৫০–২০০ গ্রাম
ফসল সংগ্রহ: রোপনের ৪৫–৫০ পর প্রথম ফসল তোলা যায়
ফলন (একর): ১৩–১৫ মে: টন
ফলের আকার: ৮–১০ সে: মি:
রঙ: আকর্ষণীয় হালকা সবুজ রঙ
সহনশীলতা: গাছ ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়াল উইল্ট সহ অন্যান্য রোগ এবং তাপমাত্রা ও বৃষ্টি সহনশীল
অন্যান্য বৈশিষ্ট্যসমূহ: মরিচ খুব ঝাল। কাঁচা অবস্থায় হালকা সবুজ এবং পাকার পরে গাঢ় লাল রঙ ধারন করে। গাছের প্রতিটি শাখায় এবং গিঁটে গিঁটে প্রচুর ফল ধরে। মরিচ সোজা আকৃতির এবং ত্বক পুরু ও মসৃণ। গাছ দীর্ঘদিন ফল দেয় এবং শেষ পর্যন্ত ফলের আকৃতি ও রঙ একই থাকে, ফলে অন্যান্য জাতের তুলনায় বাজারে অধিক মূল্য পাওয়া যায়।